সিরজুল ইসলাম :
ইরানের পরমাণু কর্মসূচি গল্প নয়, মহাকাশে স্যাটেলাইট পাঠানো গল্প নয়, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র বানানো গল্প নয়….
আমেরিকা যত বেশি ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইরান ততবেশি এসব বানাতে উৎসাহী হয়ে উঠেছে,,, প্রয়োজন অনুভব করেছে।
সে বুঝেছে- তাকে কেউ দেবে না, নিজের কাজ নিজেকেই করতে হবে।
গ্লোবাল হক ড্রোন ছিল আমেরিকার সর্বাধুনিক স্টিলথ ড্রোন। এটা বানিয়ে তারা বলেছিল- এই ড্রোন কেউ শণাক্ত করতে পারবে না, রাডারে ধরতে পারবে না, কেউ ভূপাতিত করতে পারবে না।
কিন্ত বিধিবাম….ইরানের আকাশে পাঠানোর পরপরই তা চিৎপটাং। ইরান এটা ভুপাতিত করেছিল- খোরদাদ ক্ষেপণাস্ত্র। এর চেয়েও শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইরানের কাছে আছে।
রাশিয়া থেকে ইরান শেষ পর্যায়ে এস-৩০০ নিতে চায়নি কারণ তার চেয়ে উন্নত ভার্সন ইরান বানিয়ে ফেলেছিল। কিন্তু টাকা যেহেতু দেয়া হয়ে গেছে তাই ইরান নিয়ে নিল। এস-৩০০’র চেয়ে বভার-৩৭৩ অনেক বেশি শক্তিশালী। প্রায় এস-৪০০’র কাছে। এগুলো তথ্য; কোনো গল্প নয়।
লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
ফেসবুকের মাধ্যমে মতামত জানানঃ